শিরোনাম
রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েলে বড় অস্ত্র মামলা পশুরহাট ইজারায় স্বস্তির বাতাস – দৈনিক গনমুক্তি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েলে বড় অস্ত্র মামলা সুন্দরবনে অস্ত্র গুলিসহ জলদস্যু বাহিনীর দুই সহযোগী আটক, দুই জেলে উদ্ধার ধামরাইয়ে উপজেলা পরিষদের নবনির্মিত ভবনের ৪র্থ তলার টয়লেট থেকে লাশ উদ্ধার  গাইবান্ধায় পদোন্নতিপ্রাপ্ত তিন পুলিশ সদস্যের  র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান বৃহত্তর আমরা খুলনাবাসীর দাবি গল্লামারী ব্রিজ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে জর্ডানে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভে নিষেধাজ্ঞা – দৈনিক গনমুক্তি গাজায় একদিনে আরও ৪৪ জনকে হত্যা ইসরায়েলের পেশা ছেড়ে দিচ্ছে লবণচাষীরা – দৈনিক গনমুক্তি

ট্রাম্পের রানিং মেট কে এই জেডি ভ্যান্স ?

অনলাইন ডেস্ক / ১১৭ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪

আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ওহাইও রাজ্যের সিনেটর জেডি ভ্যান্সকে রানিং মেট মনোনীত করেছেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সোমবার (১৫ জুলাই) মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান পার্টির জাতীয় সম্মেলনে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে ৩৯ বছর বয়সি ভ্যান্সের নাম ঘোষণা করে সবাইকে চমকে দেন ট্রাম্প। কারণ একসময় ট্রাম্পের কট্টর সমালোচক ছিলেন ভান্স। কে এই ভ্যান্স? ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

জেডি ভ্যান্স ২০১৬ সালে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে ও টুইটারে ট্রাম্পকে নিয়ে কঠিন সমালোচনা করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘আমি কখনোই ট্রাম্পের লোক নই। আমি কখনোই তাকে পছন্দ করি না। তাকে নির্বোধ মনে করি।’

এমনকি ট্রাম্পকে আমেরিকার হিটলার উল্লেখ করে ফেসবুকে পোস্টও দিয়েছিলেন তিনি। পরে ধীরে ধীরে তার মানসিকতায় পরিবর্তন আসে।

ওই বছরই জেডি ভ্যান্সের একটি স্মৃতিকথামূলক বই প্রকাশিত হয়। নাম হিলবিলি এলিজি। এ বই তাকে দেশজুড়ে খ্যাতি এনে দেয়। বইটি নিই ইয়র্ক টাইমসের সর্বোচ্চ বিক্রীত (বেস্ট সেলার) বই। পরবর্তীতে বইটি নিয়ে একটি চলচ্চিত্রও নির্মিত হয়।

ওই বই থেকে জানা যায়, ওহাইওর মিডলটাউনে তার জন্ম। পুরো নাম জেমস ডোনাল্ড বোম্যান ভ্যান্স। তার মা মাদকাসক্ত ছিলেন। ছোটবেলায় বাবা তাদেরকে ছেড়ে চলে যান। পরে নানা-নানির কাছে বড় হন ভ্যান্স।

২০০৩ সালে হাই স্কুল পাশের পরই মার্কিন মেরিন সেনাবাহিনীতে কাজ শুরু করেন তিনি। ২০০৫ সালে শেষের দিকের ছয় মাস তিনি ইরাকে কাজ করেছেন। ২০০৯ সালে ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক শেষ করেন। তখন থেকেই রিপাবলিকান রাজ্য সিনেটর বব শুলারের সঙ্গে কাজ করতেন তিনি। ২০১৩ সালে ইয়েল ল স্কুলে পড়াশোনা করেন তিনি।

আইন স্কুলে পড়াশোনা শেষ করেই তিনি সিনেটর জন কার্নির সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এছাড়া এক বছর তিনি মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক ডেভিড বানিংয়ের আইন ক্লার্ক হিসাবেও কাজ করেন। আইন সংস্থা সিডলি অস্টিনে প্রাইভেট প্র্যাকটিস শুরু করেন। ২০১৬ সালে প্রযুক্তি শিল্পে পুঁজিবাদী উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে চলে আসনে সান ফ্রান্সিস্কো।

২০১৭ সালে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রেভেলোশন এলএলসিতে যোগ দিয়ে ওহাইতো ফিরে আসেন তিনি।

২০২২ সালে ওহাইওর সিনেট নির্বাচনে লড়াই না করার ঘোষণা দেন রিপাবলিকান সিনেটর রব পোর্টম্যান। তখন তরুণ রাজনীতিক হিসেবে ভ্যান্সের নাম সামনে আসে। রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে প্রথমবারের মতো ওহাইও রাজ্যের সিনেটর নির্বাচিত হন ভ্যান্স।

ইয়েল ল স্কুলে পড়ার সময়ই বংশোদ্ভুত উষা চিলুকুরির সঙ্গে পরিচয় হয় তার। ২০১৪ সালে বিয়ে করেন তারা। তাদের তিন সন্তান রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/