শিরোনাম
নবীনগরে ভূট্টায় কৃষকের স্বপ্ন – দৈনিক গনমুক্তি নওগাঁ সদর উপজেলা গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনএসআই মাঠ কর্মকর্তা বিরুদ্ধে মধুখালীতে গোল্ডেন পরিবহনের চাপায় এক ভ্যান যাত্রী নিহত ডাকবাংলায় আব্দুল মালেক ও বাবুল মাস্তানের দাপট: ফের সক্রিয় অপরাধ জগতে চিরিরবন্দর মাজারে দোয়া মাহফিল ও শুকরানা বিতরন অনুষ্ঠিত গোলাপগঞ্জে ইমামকে রাজকীয় বিদায় – দৈনিক গনমুক্তি কোস্টগার্ডের অভিযানে দেশি-বিদেশি মাদক ও দেশীয় অস্ত্র জব্দ ত্রিশালে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দুই শতাধিক পেঁপে গাছ নিধনের অভিযোগ দাগনভূঞায় সেতু আছে, সড়ক নেই। জনভোগান্তি চরমে

মুক্তাকিম বিল্লাহ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নিউজ ডেস্ক / ১২০ Time View
Update : সোমবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ছাত্র-জনতার মিছিলে নির্বিচার গুলিবর্ষণে পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইমকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় যাত্রাবাড়ী থানার ওসি আবুল হাসানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। 

সোমবার (৭ অক্টোবর) সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত সংস্থা ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর ররহমান তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। শুনানিকালে তাকে এজলাসে তোলা হয়।

এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর ডিএমপির অনুমতিক্রমে কক্সবাজারের টেকনাফ থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।

জানা যায়, রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের উপ-পরিদর্শক মো. ময়নাল হোসেন ভূঁইয়ার ছেলে নারায়নগঞ্জ সরকারী আদমজী নগর এম. ডব্লিউ কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইমাম হাসান তাইম নিহতের ঘটনায় গত ২০ আগস্ট ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাকিল আহাম্মদের আদালতে ওই শিক্ষার্থীর মা মোসা. পারভীন আক্তার এ মামলা করেন।

মামলায় ওয়ারী বিভাগের তৎকালীন উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনস, ওয়ারী বিভাগের এডিসি শাকিল মোহাম্মদ শামীম, এসি তানজিল আহমেদ, যাত্রাবাড়ী থানার ওসি (তদন্ত) জাকির হোসেন ও এসআই শাহাদাৎ আলীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলাকালে সরকার গত ২০ জুলাই কারফিউ জারি করে। ওইদিন দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল ছিলো। ওই সময় তাইম তার দুই বন্ধুর সঙ্গে যাত্রাবাড়ির কাজলা এলাকায় চা খেতে যায়। ওই সময় বিক্ষোভ শুরু হয়। তখন ইকবাল হোসেন, শামীম ও তানজিল আহমেদের নির্দেশে জাকির হোসেন ও তার সঙ্গীরা বিক্ষোভকারীদের ওপর টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, রাবার বুলেট ও গুলি চালায়। প্রাণ ভয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা এলোপাথারী ছুটাছুটি করতে থাকে। তাইম ও তার দুই বন্ধু লিটন চা স্টোরের ভেতর ঢুকে দোকানের সাটার টেনে দেয়। কিন্তু সাটারের নিচের দিকে একটু খোলা ছিলো। সেখানে অবস্থারকারীদের পুলিশ টেনে বের করে। পরে জাকির হোসেন গুলি থেকে বাঁচতে দৌড় দিতে বলে। তখন তাইম সবার আগে দৌড় দেয়। তখন জাকির গুলি করেন। পরে সেখানেই মারা যায় তাইম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/