কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২৮ মে) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসি করিডোরে জিয়া পরিষদ কর্মকর্তা ইউনিটের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. এয়াকুব আলী এবং ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। প্রধান আলোচক ছিলেন জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় মহাসচিব প্রফেসর ড. মো. এমতাজ হোসেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন জিয়া পরিষদ কর্মকর্তা ইউনিটের সভাপতি মো. আলাউদ্দীন।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির সভাপতি ও থিওলজি অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আ.ব.ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশরাফী, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন (ইউট্যাব)-এর বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সভাপতি প্রফেসর ড. মো. তোজাম্মেল হোসেন, জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. রফিকুল ইসলাম, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো. ওয়ালিউর রহমান পিকুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. শাহিনুজ্জামান, ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ওবায়দুল ইসলাম এবং টিএসসিসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. জাকির হোসেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দেশপ্রেম এবং জাতীয়তাবাদী দর্শনের ওপর আলোকপাত করেন। তারা তাঁর ১৯ দফা কর্মসূচির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এবং সমসাময়িক প্রাসঙ্গিকতা নিয়েও আলোচনা করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন প্রাগম্যাটিক রাজনীতিবিদ। তিনি নিজে কাজ শুরু করতেন, পরে মানুষের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করতেন। রাজনীতি মানুষের জন্য—এই বিশ্বাস থেকেই তিনি কাজ করেছেন।”
তিনি আরও বলেন, “ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে নিয়ে একটি গবেষণাগার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে তাঁর রাজনৈতিক দর্শন ও বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে গভীর গবেষণা করা যায়।”
https://slotbet.online/