শিরোনাম
Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ – Bangla Affairs

উখিয়ায় কোরবানির মাংস বিতরণের উদ্যোগ, টেকনাফে হতাশা

Reporter Name / ৫০ Time View
Update : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫

[ad_1]

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়ার বিভিন্ন রোহিঙ্গা শিবিরে কোরবানির মাংস বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার রোহিঙ্গা পরিবারকে দেড় কেজি করে মাংস দেওয়ার লক্ষ্যে ২৩টির বেশি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) কোরবানির পশু সংগ্রহ করেছে। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন (আরআরআরসি)-এর তত্ত্বাবধানে ঈদের দিন সকাল থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

আরআরআরসি কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, উখিয়ার ২৩টি শিবিরে বিতরণের জন্য ইতোমধ্যে ১ হাজার ৭০০টি গরু, ৩৫০টি ছাগল এবং প্রায় ৫০ হাজার কেজি মাংস প্রস্তুত করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে এবং মাঝিদের সহায়তায় এই মাংস প্রতিটি রোহিঙ্গা পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

অন্যদিকে, প্রতিবছরের মতো এবারও কোরবানির সহায়তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবিরগুলো। কোনো এনজিও সেখানে কোরবানির পশু বিতরণে আগ্রহ না দেখানোয় শিবিরগুলোতে হতাশা বিরাজ করছে। শালবাগান শিবিরের রোহিঙ্গা নেতা জামাল হোসেন বলেন, “গত বছরও কোরবানির মাংস পাইনি, এবারও কিছুই পাচ্ছি না।”

তবে হতাশার মাঝেও কিছু রোহিঙ্গা পরিবার নিজেদের উদ্যোগে কোরবানি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিদেশে থাকা আত্মীয়দের পাঠানো অর্থে টেকনাফ ও হ্নীলা এলাকার কয়েকটি পরিবার স্থানীয় বাজার থেকে প্রায় ৩০–৩৫টি গরু-মহিষ কেনার উদ্যোগ নিয়েছে।

আরআরআরসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কোরবানির দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকায় পশুবাহী যান ও মাংস সংরক্ষণের জন্য বিকল্প পরিকল্পনা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পাশাপাশি কোরবানির বর্জ্য অপসারণ এবং চামড়া সংরক্ষণের বিষয়ে বিশেষ ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে প্রায় ৫ হাজার কোরবানির পশু বিতরণ করা হয়েছিল। তবে সাম্প্রতিক তহবিল সংকট ও এনজিওগুলোর অনাগ্রহের কারণে সেই সংখ্যাটি বর্তমানে অর্ধেকে নেমে এসেছে। রোহিঙ্গা নেতারা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, যদি এই ধারা অব্যাহত থাকে, ভবিষ্যতে কোরবানির সহায়তা আরও কমে যেতে পারে।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/