চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখন থেকেই দেশজুড়ে চিরুনি অভিযান শুরু করার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ রোববার (১৩ জুলাই) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি জানান, সরকার চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে এখন থেকেই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবে।
মিটফোর্ডের ব্যবসায়ী খুনের প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, “এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এফআইআরে থাকা ১৯ জনের মধ্যে ৭ জনকে ইতোমধ্যে র্যাব, সেনাবাহিনী ও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে ৬ জনকে ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, সন্ত্রাস, অপহরণ, নারী নির্যাতন, মাদক চোরাচালানসহ সব অপরাধের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে। পরিস্থিতির বিবেচনায় যেকোনো সময়ই চিরুনি অভিযান শুরু হতে পারে। এখন থেকেই সেই অভিযান শুরু হচ্ছে।”
উপদেষ্টা জানান, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ীদের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে তদন্তে প্রশাসনিক কোনো গাফিলতি ছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তিনি বলেন, “অপরাধী অপরাধীই—সে যেই হোক না কেন। রাজনৈতিক পরিচয় বা অন্য কোনো কারণে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। পুলিশও কাউকে রক্ষা করবে না।”
খুলনায় সংঘটিত আরেকটি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, “সেই ঘটনায়ও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কোনো অপরাধী ছাড় পাবে না।”
সামাজিক অস্থিরতা, অসহিষ্ণুতা এবং নৈতিক অবক্ষয়ের প্রেক্ষাপটে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “এই প্রবণতা রোধে কেবল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্ব যথেষ্ট নয়—মিডিয়া, রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্রসহ সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।”
তিনি জনগণের প্রতি আহ্বান জানান, কোনো অপরাধ বা জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী ঘটনা ঘটলে তা সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানোর জন্য। কারণ সরকার এসব কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করতে প্রস্তুত রয়েছে।
এই ঘোষণা স্পষ্ট করেছে, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো ধরনের শৈথিল্য দেখাবে না এবং অপরাধ দমনে সর্বোচ্চ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
শুরু করার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ রোববার (১৩ জুলাই) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি জানান, সরকার চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে এখন থেকেই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবে।
মিটফোর্ডের ব্যবসায়ী খুনের প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, “এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এফআইআরে থাকা ১৯ জনের মধ্যে ৭ জনকে ইতোমধ্যে র্যাব, সেনাবাহিনী ও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে ৬ জনকে ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, সন্ত্রাস, অপহরণ, নারী নির্যাতন, মাদক চোরাচালানসহ সব অপরাধের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে। পরিস্থিতির বিবেচনায় যেকোনো সময়ই চিরুনি অভিযান শুরু হতে পারে। এখন থেকেই সেই অভিযান শুরু হচ্ছে।”
উপদেষ্টা জানান, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ীদের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে তদন্তে প্রশাসনিক কোনো গাফিলতি ছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তিনি বলেন, “অপরাধী অপরাধীই—সে যেই হোক না কেন। রাজনৈতিক পরিচয় বা অন্য কোনো কারণে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। পুলিশও কাউকে রক্ষা করবে না।”
খুলনায় সংঘটিত আরেকটি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, “সেই ঘটনায়ও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কোনো অপরাধী ছাড় পাবে না।”
সামাজিক অস্থিরতা, অসহিষ্ণুতা এবং নৈতিক অবক্ষয়ের প্রেক্ষাপটে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “এই প্রবণতা রোধে কেবল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্ব যথেষ্ট নয়—মিডিয়া, রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্রসহ সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।”
তিনি জনগণের প্রতি আহ্বান জানান, কোনো অপরাধ বা জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী ঘটনা ঘটলে তা সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানোর জন্য। কারণ সরকার এসব কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করতে প্রস্তুত রয়েছে।
এই ঘোষণা স্পষ্ট করেছে, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো ধরনের শৈথিল্য দেখাবে না এবং অপরাধ দমনে সর্বোচ্চ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
https://slotbet.online/