[ad_1]
এশিয়া কাপ সুপার ফোরে দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ফিল্ডিং নেয় বাংলাদেশ। সেই সিদ্ধান্তের জবাবে ভারত তুলে ধরে ২০ ওভার শেষে ১৬৮ রান, হারিয়েছে ৬ উইকেট।
জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার ১৬৯ রান। এই রান করতে পারলেই এশিয়া কাপের ফাইনাল মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যাবে টাইগারদের।
বাংলাদেশ টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নেমে শুরুটা শক্তিশালীভাবে করেছিল। প্রথম তিন ওভারে মাত্র ১৭ রান দিয়েছে দল।
প্রথম দিকে বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সুযোগও ছিল। ব্যক্তিগত ৭ রানে অভিষেকের ক্যাচ মিস করেন জাকের, যিনি লিটন দাসের অনুপস্থিতিতে উইকেটরক্ষকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। শুধু উইকেটরক্ষক নয়, পুরো দলের নেতৃত্বও তাঁর কাঁধে। তবে সেই ক্যাচ মিস করা বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।
তানজিম হাসান সাকিবের বলে অভিষেক ক্যাচ পাওয়ার পরই চার-ছক্কার বৃষ্টি শুরু করেন। পাওয়ার প্লের শেষ তিন ওভারে শুবমান গিলের সঙ্গে জুটিতে ৫৫ রান তোলেন তিনি। ফলে ৬ ওভারে ৫০ রান নিয়ে শঙ্কা দেখা দেওয়ার পরও দলীয় স্কোর ৭২ পর্যন্ত পৌঁছায়।
ঝড় থামান রিশাদ হোসেন। ৭ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট তুলে ফেরান গিল ও শিবম দুবেকে। তবে অভিষেকের ব্যাটে আক্রমণ থামেনি। অবশেষে রিশাদের দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ে অভিষেক আউট হন। দলের স্কোর তখন ১১২। মুস্তাফিজুর রহমানকে স্ট্রাইকের প্রান্তে পাঠিয়ে বাঁহাতি পেসার বল দিয়ে স্টাম্প ভেঙে দেন। এতে অভিষেকের ৭৫ রানের ঝড় থামে। তার ইনিংস ২০২.৭০ স্ট্রাইকরেটে ৫ ছক্কা ও ৬ চার থেকে গড়া।
এরপর ভাগ্য সহায় হয়ে বাংলাদেশ আরও দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। সূর্যকুমার যাদব ও তিলক ভার্মাকে আউট করে রানের চাকা টানা হয়। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৯৬ রান করা ভারত শেষ ৬০ বলে ৭২ রান করেছে। শেষ দিকে হার্দিক পান্ডিয়া ৩৮ রানের ইনিংস খেলেন, ২৯ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কা মারেন। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ।
[ad_2]
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ আব্দুল লতিফ
প্রধান সম্পাদকঃ এম এস এন মাসুক হিমেল
সম্পাদকীয় কার্যালয়ঃ হাউজ ২৪, রোড ৩, মনিপুরি পাড়া, ফার্মগেট ঢাকা।
আঞ্চলিক কার্যালয়ঃ ৭ মতি কমপ্লেক্স রোড চকবাজার চট্টগ্রাম
মোবাইলঃ ০১৯৯৪৪২২৭৮৯
ই-মেইলঃ news@dainikprovhatersangbad.com