[ad_1]
নাটকের ক্যারিয়ার এক যুগেরও বেশি। গত দুবছর সিনেমায় নজর দিয়েছেন। দ্বিতীয় সিনেমা নিয়ে পর্দায় হাজিরও হয়ে গেছেন এরইমধ্যে। কিন্তু নিজের অভিনীত প্রথম সিনেমা দেশের দর্শককে দেখাতে পারেননি এতদিন। এবার সে সুযোগ এসেছে মেহজাবীন চৌধুরীর। আজ দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে তার অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘সাবা’।
যদিও ‘প্রিয় মালতী’ মুক্তির দিক থেকে মেহজাবীনের প্রথম চলচ্চিত্র; অভিনয়ের দিক থেকে ছোট পর্দার জনপ্রিয় তারকার বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে এই ‘সাবা’র মাধ্যমেই। সিনেমাটি নির্মাণ শেষে গত বছর সেপ্টেম্বরে টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বিশ্ব প্রিমিয়ার হয়। এরপর এটি ঘুরেছে বুসান, রেড সি, গথেনবার্গ, সিডনি, রেইনডান্সসহ একাধিক আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের সংগ্রামী জীবনের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। কেন্দ্রীয় চরিত্র সাবার বাবা নেই, মা শিরিন সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গু হয়ে বিছানায়। হুইলচেয়ারে ‘বন্দী’ মায়ের একমাত্র ভরসা মেয়ে সাবা। সংসারের বোঝা ও মায়ের সেবার দায়িত্বে ব্যস্ত থেকে নিজের ক্যারিয়ার গুছিয়ে তুলতে পারেনি সে। অর্থকষ্টে জর্জরিত সাবা চেষ্টা করে যাচ্ছিল মাকে সুস্থ করে তুলতে।
পরিচালক মাকসুদ হোসেন বলেন, ‘এই ছবি ইমোশনালি সবাইকে একাত্ম করবে। সিনেমা হলে বসে সবাই যখন একসঙ্গে দেখবেন, তখন তাঁরা এই ইমোশনাল জার্নিতে সমৃদ্ধ হবেন। আমি চাই, দর্শকেরা হলে আসুক, ছবিটি দেখুক এবং দেখার পর অন্যদের দেখার কথা বলুক।’
মেহজাবীনও পরিচালককে সমর্থন করে বলেন, ‘এটা এমন একটা গল্প, যেটা মা–বাবা, পরিবার নিয়ে দেখা যায়। আমি সাজেস্ট করব, মা–বাবাকে সঙ্গে নিয়ে হলে গিয়ে দেখুন। অভিজ্ঞতাটা অনেক গভীর হবে।’
‘সাবা’ সিনেমায় প্রথমবার মেহজাবীন চৌধুরীর সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন মোস্তফা মন্ওয়ার।
৯০ মিনিট দৈর্ঘ্যের ‘সাবা’ সিনেমার গল্প ও চিত্রনাট্য যৌথভাবে করেছেন মাকসুদ হোসেন ও ত্রিলোরা খান। পরিচালক মাকসুদ হোসেনেরও এটি প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। প্রায় দুই দশক ধরে প্রচুর স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বানিয়েছেন, বিজ্ঞাপনচিত্র পরিচালনা করেছেন মাকসুদ।
[ad_2]
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ আব্দুল লতিফ
প্রধান সম্পাদকঃ এম এস এন মাসুক হিমেল
সম্পাদকীয় কার্যালয়ঃ হাউজ ২৪, রোড ৩, মনিপুরি পাড়া, ফার্মগেট ঢাকা।
আঞ্চলিক কার্যালয়ঃ ৭ মতি কমপ্লেক্স রোড চকবাজার চট্টগ্রাম
মোবাইলঃ ০১৯৯৪৪২২৭৮৯
ই-মেইলঃ news@dainikprovhatersangbad.com