শিরোনাম
স্ট্রোক প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে হবে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী

‘৮ দিন পর পর্তুগালের ফ্লাইট, আমি ফাইসা গেছি’

Reporter Name / ৪৭ Time View
Update : শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

[ad_1]

পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ী মো. সোহাগ ওরফে লাল চাঁদকে কংক্রিট দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দুই আসামি তারেক রহমান রবিন ও টিটন গাজী আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। তবে তারা দুজনই হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন।

শনিবার (১২ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ গিয়াসের আদালতে এই জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।

রিমান্ড শেষে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে রবিন বলেন, “আমি ফেঁসে গেছি। আট দিন পর পর্তুগালের ফ্লাইট ছিল, বিদেশ যাওয়ার জন্য ২২ লাখ টাকা খরচ করেছি। অথচ আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না। সন্দেহে পুলিশ আমাকে ধরে নিয়েছে। আমার জীবন শেষ।”

রবিনের কাছ থেকে একটি একে-৪৭ রাইফেল উদ্ধারের কথা জানিয়েছে পুলিশ। তিনি এই মামলার অস্ত্র আইনে আসামি। আদালত তার জবানবন্দি গ্রহণ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

অন্যদিকে, টিটন গাজী আদালতে বলেন, “ঘটনার সময় আমি শুধু দাঁড়িয়ে ছিলাম। কাউকে মারিনি, কাউকে মারার নির্দেশও দিইনি। ভিডিওতে মনোযোগ দিয়ে দেখবেন, আমি কোনোভাবেই জড়িত না।”

তিনি আরও বলেন, “আমি পেস্ট রঙের গেঞ্জি পরা ছিলাম। যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, তাতে স্পষ্ট দেখা যাবে আমি শুধু উপস্থিত ছিলাম, কোনো ভূমিকা নেই।”

আদালত তার বক্তব্য শুনে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন।

প্রসঙ্গত, গত ৯ জুলাই বিকেলে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে প্রকাশ্যে কংক্রিটের টুকরা দিয়ে মাথা থেঁতলে সোহাগকে হত্যা করা হয়। এরপর হত্যাকারীরা লাশের ওপর লাফিয়ে নাচে—এই মর্মান্তিক ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং দেশব্যাপী নিন্দার ঝড় ওঠে।

হত্যাকাণ্ডের পর কোতোয়ালি থানায় দুটি মামলা হয়—একটি হত্যা মামলা, আরেকটি অস্ত্র মামলা। সোহাগের বড় বোন হত্যা মামলার বাদী, আর অস্ত্র মামলায় বাদী পুলিশ। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও র‍্যাব।

বিএনপি এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পাঁচজনকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বলে জানিয়েছে।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/