শিরোনাম
স্ট্রোক প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে হবে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী

বাদশা হুমায়ুনের সমাধিসৌধের গম্বুজ ধসে নিহত ৫

Reporter Name / ১৬২ Time View
Update : শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

[ad_1]

ভারতের রাজধানী দিল্লির দক্ষিণাঞ্চলীয় পূর্ব নিজামুদ্দিনে মোঘল বাদশা হুমায়ুনের ঐতিহাসিক সমাধিসৌধের গম্বুজ ধসে অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দিল্লি ফায়ার সার্ভিস বিভাগ জানায়, ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও কয়েকজন আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। খবর এনডিটিভির

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্ধ্যা পর্যন্ত পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ছুটির দিন হওয়ায় দুর্ঘটনার সময় সমাধিক্ষেত্রের ভেতরে দেশি-বিদেশি পর্যটকের ভিড় ছিল বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ছোট, সবুজ রঙের ভবনটির একপাশের ছাদ হঠাৎ ভেঙে পড়ে। তখন ভবনের ভেতরে ১৫-২০ জন উপস্থিত ছিলেন, তাদের মধ্যে দারগাহর ইমামও ছিলেন বলে জানিয়েছেন তারা।

দুর্ঘটনার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। ধারণা করা হচ্ছে, ধসে পড়া অংশটি ২৫ থেকে ৩০ বছরের পুরোনো। দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত চলছে।

মৌসুমি বৃষ্টির ফলে সমাধিক্ষেত্রের গম্বুজের কাঠামো দুর্বল হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তাছাড়া, রক্ষণাবেক্ষণ ঠিকমতো না হওয়া কিংবা কাঠামোগত কোনও ত্রুটির কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ।

দ্বিতীয় মোঘল বাদশা হুমায়ুনের সমাধি ১৫৬২ সালে তার স্ত্রী হামিদা বানু বেগমের উদ্যোগে নির্মাণ করা হয়। বেলেপাথরে তৈরি এই স্থাপনাটি নকশা করেছিলেন বুখারার স্থপতি মির্জা গিয়াস। মোঘল ইতিহাসে এটিই প্রথম উদ্যান-সমাধিক্ষেত্র, যা পরবর্তীতে তাজমহলসহ বহু মোঘল স্থাপত্যে প্রভাব রেখেছে। সমাধিক্ষেত্রটি ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত। পুরাতত্ত্ববিদরা একে মোঘল স্থাপত্যশৈলীর প্রথম পূর্ণাঙ্গ উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করেন।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/