শিরোনাম
Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ – Bangla Affairs

‘ডোর টু ডোর’ প্রকল্পের প্রতিষ্ঠানগুলোকে শর্ত মেনে কাজ করতে হবে: মেয়র

Reporter Name / ৩১ Time View
Update : সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন ‘ডোর টু ডোর’ প্রকল্পে দায়িত্বপ্রাপ্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারিত শর্ত মেনে সেবা না দিলে কার্যাদেশ বাতিল করা হবে বলে সতর্ক করেছেন সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।
রোববার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে পরিচ্ছন্ন বিভাগের সাথে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে মেয়র বলেন, “কিছু প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দায়িত্ব পালনে গাফিলতির অভিযোগ এসেছে। সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে তাদের চুক্তি বাতিল করা হবে। প্রয়োজনে ডোর টু ডোর প্রকল্প বন্ধ করে পূর্বের নিয়মে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। যে প্রকল্প সেবা নিশ্চিত করে জনগণের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেনা তা প্রয়োজনে বন্ধ করে দেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করব। কোম্পানিগুলো যাতে চসিকের কর্মীদের দিয়ে কাজ না করে নিজস্ব কর্মী দিয়ে কাজ করে সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “নগরের বিভিন্ন এলাকায় ময়লা পড়ে থাকার অভিযোগ পেয়েছি। পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যদি সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে ময়লা থাকার কথা নয়। যেসব ওয়ার্ডে ঠিকমতো পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না, সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীদের বদলি করা হবে। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করব এবং যেখানে দুর্বলতা দেখব, সেখানে ব্যবস্থা নেব।”
মেয়র পরিচ্ছন্ন কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, “ডোর টু ডোর প্রকল্প আপনাদের সহযোগিতা করার জন্য চালু করা হয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, আপনারা গা ছাড়া ভাব দেখাচ্ছেন। মনে রাখতে হবে, আপনারাই আমার মূল শক্তি। শহর পরিষ্কার রাখা আপনাদের নৈতিক দায়িত্ব। কোনো জায়গায় ময়লা পড়ে থাকতে দেখলে দ্রুত পরিষ্কার করতে হবে।”
সভায় প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমে যন্ত্রপাতি ও তদারকি ঘাটতির বিষয়টি তুলে ধরেন। আরো উপস্থিত ছিলেন ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মোঃ শরফুল ইসলাম মাহি, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব কুমার শর্মাসহ পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/