শিরোনাম
স্ট্রোক প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে হবে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী

দুর্গাপূজায় ৭০০ মণ্ডপ ঝুঁকিপূর্ণ – Bangla Affairs

Reporter Name / ২০ Time View
Update : বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

[ad_1]

এ বছর সারা দেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫টি মণ্ডপ ও মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে প্রায় ৭০০ মণ্ডপ ঝুঁকিপূর্ণ বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট। পূজা নির্বিঘ্ন করতে প্রতিটি মণ্ডপে সেনা মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। শারদীয় দুর্গাপূজার নিরাপত্তা, আট দফা দাবি বাস্তবায়ন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কারাবন্দিদের মুক্তি এবং বৈষম্যমুক্ত অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান জানানো হয় সেখানে।

লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ কুমার হালদার বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। তিনি এর পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন।

সংগঠনের প্রতিনিধি প্রদীপ কান্তি দে জানান, ইতোমধ্যেই পাঁচ জেলার সাতটি মণ্ডপে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। তাদের ধারণা, এ বছর ৭০০-এর বেশি মণ্ডপ ঝুঁকিতে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ মণ্ডপ রয়েছে সাতক্ষীরায়, যেখানে ৫৫টি মণ্ডপকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পাশাপাশি কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, ময়মনসিংহ ও রাজশাহীতেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ঝুঁকিপূর্ণ মণ্ডপ রয়েছে। এসব মণ্ডপে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি সরকারি খরচে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানান তিনি।

এ ছাড়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সকল কারাবন্দির নিঃশর্ত মুক্তি, আসন্ন দুর্গাপূজায় তিন দিনের সরকারি ছুটি এবং আরও কয়েকটি দাবি তুলে ধরা হয় সংবাদ সম্মেলনে।

প্রতিনিধি পিযুষ দাস বলেন, এখন আর ক্যালেন্ডার দেখার প্রয়োজন হয় না; প্রতিমা ভাঙচুরের খবর শুনলেই বোঝা যায় পূজা চলে এসেছে। দেশের ভেতরের দুষ্কৃতিকারীরাই এসব ঘটাচ্ছে, তাদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।

অ্যাডভোকেট সুশান্ত অধিকারী বলেন, পূজা-পার্বণ উদযাপন জন্মগত নাগরিক অধিকার। তাই প্রশ্ন থেকে যায়—কেন প্রতিমা পাহারা দিতে হবে? অন্য সম্প্রদায়ের উপাসনালয়গুলো তো পাহারা দিতে হয় না।

গত রোববার মহালয়ার মাধ্যমে এবারের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠীপূজা দিয়ে শুরু হবে পাঁচ দিনের মূল আনুষ্ঠানিকতা।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রতিনিধি সাজেন কৃষ্ণ বল, কণা চৌধুরী প্রমুখ।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/