[ad_1]
খাগড়াছড়িতে একদিকে চলছে ১৪৪ ধারা, অন্যদিকে চলছে অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধ। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। একইসঙ্গে বন্ধ রয়েছে জেলার অভ্যন্তরীণ সড়কের যান চলাচল।
বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রোববার গুইমারায় গুলিতে তিনজন স্থানীয় নিহত হন। আহত হয়েছেন ১৩ সেনাসদস্য ও ৩ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২০ জন। এ ঘটনার পর থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এলাকাজুড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে অবরোধের সমর্থনে জেলার বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং করছেন জুম্ম ছাত্র-জনতা নামে একটি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। অবরোধের তৃতীয় দিনে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বাড়তি সদস্য মোতায়েন করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে শনিবার দুপুর ২টা থেকে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা ও খাগড়াছড়ি পৌরসভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। একইসঙ্গে গুইমারা উপজেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা অব্যাহত রয়েছে।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে ওই কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। পরে ওইদিন রাত ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় একটি ক্ষেত থেকে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে শয়ন শীল (১৯) নামে এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
[ad_2]
https://slotbet.online/