শিরোনাম
স্ট্রোক প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে হবে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী

১ অক্টোবর থেকেই উন্মুক্ত হচ্ছে কেওক্রাডং

Reporter Name / ২৫ Time View
Update : সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

[ad_1]

প্রায় আড়াই বছর পর পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে বান্দরবানের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্পট এবং দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বান্দরবান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জেলা প্রশাসক জানান, আগামী ১ অক্টোবর থেকে সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং পাহাড় খুলে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বন্ধ থাকা অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রগুলো পর্যায়ক্রমে খুলে দেওয়া হবে।

২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর নিরাপত্তাজনিত কারণে ক্রমান্বয়ে বিভিন্ন উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা দেয় জেলা প্রশাসন। চলতি বছরের ৫ জুন সকল উপজেলায় ভ্রমণ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, যদিও কিছু পর্যটন কেন্দ্র সীমিতভাবে খোলা ছিল। এছাড়াও ২০২৪ সালের ২ ও ৩ এপ্রিল কেএনএফ সদস্যদের ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। দীর্ঘদিন পর আইনশৃঙ্খলা ও সার্বিক পরিস্থিতি অনুকূলে থাকায় আগামী ১ অক্টোবর থেকে রুমা উপজেলার এই জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রটি উন্মুক্ত করা হবে।

গণবিজ্ঞপ্তি
গণবিজ্ঞপ্তি

রুমা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আদনান চৌধুরী বলেন, “পর্যটন সেক্টরকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে বগালেক ও কেওক্রাডং ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে কেওক্রাডং খুলে দেওয়া হয়েছে। আশা করছি দূর-দূরান্ত থেকে আসা পর্যটকরা নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।”

জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি জানান, যেসব দুর্গম এলাকার পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে, বিশেষ করে রেমাক্রী, নাফাকুম, আমিয়াখুম, সাতভাইখুম খোলার জন্য আলোচনা চলছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেসব পর্যটন স্পটও খুলে দেওয়া হবে।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/