শিরোনাম
Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ – Bangla Affairs

আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়লেন মেঘনা আলম

Reporter Name / ১৩ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

[ad_1]

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট ফেরত চাইতে আবেদন করেছিলেন মডেল মেঘনা আলম। তবে আদালত আবেদন নামঞ্জুর করলে তিনি অঝোরে কেঁদে ফেলেন।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের আদালতে হাজির হয়ে এ আবেদন করেন মেঘনার আইনজীবী মহসিন রেজা পলাশ ও মহিমা ইসলাম বাঁধন। শুনানি শেষে বিচারক আবেদন নাকচ করে দেন।

শুনানির পর আদালত চত্বরে কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন মেঘনা। কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, “রাষ্ট্রপক্ষ আমার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা বলছে। আমাকে সবার সামনে অপমান করা হচ্ছে। যদি আদালতেই মিথ্যা বলা হয়, তাহলে আমরা ন্যায় বিচার কোথায় পাব?”

মেঘনার আইনজীবী জানান, তদন্ত কর্মকর্তা ফরেনসিক রিপোর্ট না আসার অজুহাতে সময় চেয়েছেন। অথচ পাসপোর্ট, মোবাইল ও ল্যাপটপ ফেরতের আবেদন দুই মাস আগেই করা হয়েছিল। তাদের অভিযোগ, ইচ্ছাকৃতভাবে ফরেনসিক বিলম্বিত করে বিচার প্রক্রিয়া দীর্ঘ করা হচ্ছে।

রাষ্ট্রপক্ষের দাবি, মেঘনা আদালতের নির্দেশে এখনও মোবাইল ও ল্যাপটপের পাসওয়ার্ড দেননি। তাই ফরেনসিক সম্পন্ন করা যায়নি। এ অবস্থায় জব্দকৃত আলামত ফেরত দিলে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৯ এপ্রিল বাসা থেকে মেঘনা আলমকে আটক করা হয়। পরদিন বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পরবর্তী সময়ে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির একাধিক মামলায় রিমান্ডে নেওয়া হয়। ২৮ এপ্রিল আটকাদেশ বাতিল হলে তিনি জামিনে মুক্তি পান।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, মেঘনা আলম, দেওয়ান সমিরসহ কয়েকজন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র গড়ে তোলে। সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে কূটনীতিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক তৈরি করে পরে সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ সময় সৌদি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার বিষয়টিও আলোচনায় আসে।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/