শিরোনাম
Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ – Bangla Affairs

শূন্যরেখায় শেষবার বাবার মরদেহ দেখলেন মেয়ে

Reporter Name / ২৩ Time View
Update : বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫

[ad_1]

সীমান্তের শূন্যরেখায় ভারতীয় নাগরিক জব্বার মণ্ডলের (৭৫) মরদেহ শেষবারের মতো দেখলেন তার মেয়ে ও বাংলাদেশে থাকা স্বজনরা। দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সহযোগিতায় আজ বুধবার দুপুরে যশোরের শার্শা ধান্যখোলা বিওপির অধীন মেইন পিলার ২৫/৬-এস সংলগ্ন স্থানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ দেখার ব্যবস্থা করা হয়। মরদেহ দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে সেখানে পৌঁছে প্রায় ৩০ মিনিট রাখা হয় মেয়ে মিতু মণ্ডলসহ স্বজনদের দেখার জন্য। পতাকা বৈঠকে বিজিবি’র যশোর ৪৯ ব্যাটালিয়ন ও ভারতের বিএসএফ ৬৭ ব্যাটালিয়নের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জব্বার মণ্ডল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার বাগদা বাশঘাটা গ্রামের বাসিন্দা। বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মঙ্গলবার রাতে নিজ বাড়িতে মারা যান। প্রায় দেড় যুগ আগে তার মেয়ে মিতু মণ্ডলের (৩৮) বিয়ে হয় বেনাপোলের পোড়াবাড়ি গ্রামের বাবলু মণ্ডলের সঙ্গে।

বিজিবি’র যশোর ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী জানান, বাবার মৃত্যুর খবর পেয়ে মেয়ে মিতুসহ বাংলাদেশে থাকা স্বজনরা মরদেহ দেখার জন্য আবেদন করেন। একইভাবে ভারতীয় বিএসএফও বাংলাদেশি স্বজনদের লাশ দেখানোর জন্য বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ দেখার ব্যবস্থা করে। পরে দাফনের জন্য মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় তার নিজ বাড়িতে।

বাবার মরদেহ দেখার পর আবেগপ্রবণ মিতু মণ্ডল বলেন, “দু’দেশের বাসিন্দা হওয়ায় মন চাইলেই বাবার বাড়ি যেতাম না। তবে যোগাযোগ ছিল সার্বক্ষণিক। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে এভাবে বাবার মুখ শেষবার দেখার সুযোগ পাবেন ভাবতেও পারিনি।”

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/