শিরোনাম
স্ট্রোক প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে হবে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন Save the nature of Bangladesh চট্টগ্রাম মহানগর শাখার কমিটির পক্ষ থেকে মেয়র কে ফুলেল শুভেচ্ছা বিশ্ব অ্যানাস্থেসিয়া দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রামে সেভ দ্যা নেচার অব বাংলাদেশের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে যৌথ উদ্যোগই পারে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখতে: মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সব ধর্মের মানুষের জন্য শান্তির শহর গড়তে চাই — মেয়র ডা. শাহাদাত ভেজাল বিরোধী অভিযান সদরঘাট রোডে দুই রেস্টুরেন্টকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা টাইফয়েড থেকে শিশুদের বাঁচাতে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন নিন: মেয়র ডা. শাহাদাত চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার খাল খননের স্মৃতি বিজড়িত বৈঠকখানার উদ্বোধনকালে ডা. শাহাদাত হোসেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে এগিয়ে নিতে হবে –জসিম উদ্দিন চৌধুরী

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

Reporter Name / ১৯ Time View
Update : শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

[ad_1]

সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েছেন ডা. সাবরিনা। ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একপর্যায়ে ডা. সাবরিনা ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হন।

শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) জিয়া উদ্যানে এই ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে, যাতে দেখা যায়, নরসিংদী জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ব্যানারে ডা. সাবরিনাসহ কয়েকজন সেখানে অপেক্ষা করছেন। তখন ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের সভাপতি আকরাম নেতাকর্মীদের সঙ্গে সেখানে পৌঁছান।

ছাত্রদল নেতা ডা. সাবরিনার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির এক নম্বর সদস্য। এরপর নেতারা বলেন, “আপনার এখানে আসার কথা নয়, কারণ আপনি আওয়ামী লীগের সময় শেখ হাসিনাকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন।” ডা. সাবরিনা বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং প্রমাণ চাইতে বলেন।

একপর্যায়ে ছাত্রদল নেতা সাবরিনাকে সরিয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তবে সাবরিনা বলেন, “জিয়ার মাজার সবার জন্য খোলা।” এরপর নেতাকর্মীরা ‘আওয়ামী দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’ এবং ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’ স্লোগান দিতে থাকেন। অবশেষে সাবরিনা গাড়িতে উঠে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

এর আগে গত ২৫ আগস্টও ডা. সাবরিনা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোয় যুবদল নেতার ক্ষোভের মুখে পড়েন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুবদলের সভাপতি অভিযোগ করেন, সাবরিনা করোনার সার্টিফিকেট জালিয়াতি মামলায় অভিযুক্ত।

উল্লেখ্য, ডা. সাবরিনা জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে অননুমোদিতভাবে জেকেজি হেলথ কেয়ার নামক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় জড়িত ছিলেন। তার স্বামী আরিফুল চৌধুরী এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের কিছু কর্মকর্তা কোভিড-১৯ নমুনা সংগ্রহের অনুমতি দিতে সহযোগিতা করেছিলেন।

২০২২ সালের ১৯ জুলাই ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ১১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন সাবরিনা ও তার স্বামীসহ ৬ জনকে জাল করোনা সনদ মামলায়। বর্তমানে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়ে তারা কারামুক্ত আছেন।

[ad_2]


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/